এশিয়া মহাদেশের ৫ অমর প্রেম কাহীনি
প্রেম ভালবাসা ত সবাই করে।কিন্তু কয় জনের ভালবাসা অমর হয়।আজকে আমরা জানব এশিয়া মহাদেশের ৫ টি অমর প্রেম কাহীনি।তারা তাদের ভালবাসার কারনে অমর হয়ে আছেন ইতিহাসের পাতায়।
১.লাইলি-মজনু
২.শারিন-ফরহাদ
বছরের পর বছর ধরে শিরি আর ফরহাদের অমর প্রেমের গল্প মানুষের মুখে মুখে চর্চিত হয়ে আসছে। এটি মূলত প্রাচীন ইরানি লোকগাথা। এ গল্পটি নানা সময় নানা বর্ণনায় অনেকটাই বিবর্তিত হয়েছে। তবে বিবর্তনের পরও অধিকাংশ গল্পে এর কিছু মিল পাওয়া যায়। সেই সূত্রগুলো অনুসারে শিরিন বা শিরি ছিলেন একজন রানী বা রাজকন্যা। কিন্তু বিভ্রান্তি আছে নায়ক ফরহাদের পরিচয় নিয়ে। একটি সূত্র মতে, ফরহাদ ছিলেন নদীর বাঁধ নির্মাণের একজন শ্রমিক। ঘটনাচক্রে ফরহাদের কাছে নায়িকা শিরি বলেছিল, 'তুমি যদি ওই নদীতে বাঁধ তৈরি করতে পার তাহলেই আমাকে পাবে।' ফরহাদ শিরিকে পাওয়ার জন্য এ অসম্ভবকে সম্ভব করার আশায় কাজে নামে। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে বাঁধ ভেঙে জলের তোড়ে মারা যায় ফরহাদ। আর তার দুঃখে শিরিও পানিতে ঝাঁপ দিয়ে আত্দহত্যা করে।
৩.শাহ-জাহান -মমতাজ
মমতাজ এর সাধারণ ডাকনাম আরজুমান্দ বানু বেগম । যিনি ভারতের আগ্রায় ১৫৯৩খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন পারস্যের মহানুভব আবদুল হাসান আসাফ খান, যিনি সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্ত্রী নূর জাহানের ভাই। মুমতাজ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন। তার বিয়ে হয়েছিল মাত্র ১৯ বছর বয়সে মে ১০, ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে যুবরাজ খুর্রম এর সাথে, যিনি পরবর্তীকালে মুঘল সম্রাট শাহ জাহান (প্রথম) নামে তাখ্ত ই তাউস বা ময়ূর সিংহাসনে বসেন। মুমতাজ শাহ জাহানের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন এবং তিনি শাহ জাহানের পছন্দের ছিলেন।তাই শাহ-জাহান মমতাজ এর জন্য একটি মহল বানিয়েছিলেন ,যার নাম দিয়েছিলেন তাজমহল। মুমতাজ মৃত্যুবরণ করেন ডেক্কান বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের অন্তর্গত বুরহানপুরে জুন ১৭, ১৬৩১ খ্রিস্টাব্দে তার চতুর্দশ সন্তান জন্মদানের সময়, এক কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন নাম রাখা হয়েছিল গৌহর বেগম। মৃত্যুর পর মুমতাজকে সমাহিত করা হয়েছিল আগ্রার তাজমহলে। আজও হাজার হাজার ভালবাসা প্রিয় মানুষ রা তাজমহল কে দেখতে ভারত জান।
৪.নুরী জ্যাম -তামাসি
নূরী জাম তামাচি ওয়েন সিন্ধ পাকিস্তানের জাম তামাচি সিন্ধু শাসক সামমার রাজকুমার ছিলেন। এই ক্লাসের নাম নূরীর একটি মেয়ে জ্যাম তামাচি, যিনি তার সাথে প্রেমের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন।এবং অনেক কিছুর পর তাদের বিয়ে হয়। তিনি গান্ধী নামেও পরিচিত ছিলেন, তার বর্ণের নামটি।
তথ্সূত্র- http://10formation.blogspot.com
copyright to Unknown world 2
১.লাইলি-মজনু
দৌলত উজির বাহরাম খান বিরচিত লায়লী-মজনু কাব্য রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান কাব্যধারায় একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে স্থান পেয়েছে। ডঃ মুহম্মদ এনামুল হকএর মতে, ১৫৬০ থেকে ১৫৭৫ সালের মধ্যে কবি লায়লী-মজনু কাব্য রচনা করেছিলেন। ডঃ আহমদ শরীফ ১৫৪৩ থেকে ১৫৫৩ সালের মধ্যে কাব্যের রচনাকাল মনে করেন। ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এর মতে লায়লী-মজনু কাব্যের রচনাকাল ১৬৬৯ খ্রিস্টাব্দ।
লায়লী-মজনু প্রেমকাহিনী সারা বিশ্ব জুড়ে পরিচিত। এই কাহিনীর মূল উৎস আরবি লোকগাঁথা।[১][২][৩] কাহিনীটিকে ঐতিহাসিক দিক থেকে সত্য বিবেচনা করা হয়।
আমির পুত্র কয়েস বাল্যকালে বণিক-কন্যা লায়লীর প্রেমে পড়ে মজনু বা পাগল নামে খ্যাত হয়। লায়লীও মজনুর প্রতি গভীর আকর্ষণ অনুভব করে। কিন্তু উভয়ের বিবাহে আসে বাধা। ফলে মজনু পাগল রূপে বনেজঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে থাকে। অন্যদিকে লায়লীর অন্যত্র বিয়ে হলেও তার মন থেকে মজনু সরে যায় নি। তাদের দীর্ঘ বিরহজীবনের অবসান ঘটে করুণ মৃত্যুর মাধ্যমে। এই মর্মস্পর্শী বেদনাময় কাহিনী অবলম্বনেই লায়লী-মজনু কাব্য রচিত।
২.শারিন-ফরহাদ
বছরের পর বছর ধরে শিরি আর ফরহাদের অমর প্রেমের গল্প মানুষের মুখে মুখে চর্চিত হয়ে আসছে। এটি মূলত প্রাচীন ইরানি লোকগাথা। এ গল্পটি নানা সময় নানা বর্ণনায় অনেকটাই বিবর্তিত হয়েছে। তবে বিবর্তনের পরও অধিকাংশ গল্পে এর কিছু মিল পাওয়া যায়। সেই সূত্রগুলো অনুসারে শিরিন বা শিরি ছিলেন একজন রানী বা রাজকন্যা। কিন্তু বিভ্রান্তি আছে নায়ক ফরহাদের পরিচয় নিয়ে। একটি সূত্র মতে, ফরহাদ ছিলেন নদীর বাঁধ নির্মাণের একজন শ্রমিক। ঘটনাচক্রে ফরহাদের কাছে নায়িকা শিরি বলেছিল, 'তুমি যদি ওই নদীতে বাঁধ তৈরি করতে পার তাহলেই আমাকে পাবে।' ফরহাদ শিরিকে পাওয়ার জন্য এ অসম্ভবকে সম্ভব করার আশায় কাজে নামে। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে বাঁধ ভেঙে জলের তোড়ে মারা যায় ফরহাদ। আর তার দুঃখে শিরিও পানিতে ঝাঁপ দিয়ে আত্দহত্যা করে।
৩.শাহ-জাহান -মমতাজ
মমতাজ এর সাধারণ ডাকনাম আরজুমান্দ বানু বেগম । যিনি ভারতের আগ্রায় ১৫৯৩খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন পারস্যের মহানুভব আবদুল হাসান আসাফ খান, যিনি সম্রাট জাহাঙ্গীরের স্ত্রী নূর জাহানের ভাই। মুমতাজ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন। তার বিয়ে হয়েছিল মাত্র ১৯ বছর বয়সে মে ১০, ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে যুবরাজ খুর্রম এর সাথে, যিনি পরবর্তীকালে মুঘল সম্রাট শাহ জাহান (প্রথম) নামে তাখ্ত ই তাউস বা ময়ূর সিংহাসনে বসেন। মুমতাজ শাহ জাহানের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন এবং তিনি শাহ জাহানের পছন্দের ছিলেন।তাই শাহ-জাহান মমতাজ এর জন্য একটি মহল বানিয়েছিলেন ,যার নাম দিয়েছিলেন তাজমহল। মুমতাজ মৃত্যুবরণ করেন ডেক্কান বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের অন্তর্গত বুরহানপুরে জুন ১৭, ১৬৩১ খ্রিস্টাব্দে তার চতুর্দশ সন্তান জন্মদানের সময়, এক কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন নাম রাখা হয়েছিল গৌহর বেগম। মৃত্যুর পর মুমতাজকে সমাহিত করা হয়েছিল আগ্রার তাজমহলে। আজও হাজার হাজার ভালবাসা প্রিয় মানুষ রা তাজমহল কে দেখতে ভারত জান।
৪.নুরী জ্যাম -তামাসি
নূরী জাম তামাচি ওয়েন সিন্ধ পাকিস্তানের জাম তামাচি সিন্ধু শাসক সামমার রাজকুমার ছিলেন। এই ক্লাসের নাম নূরীর একটি মেয়ে জ্যাম তামাচি, যিনি তার সাথে প্রেমের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন।এবং অনেক কিছুর পর তাদের বিয়ে হয়। তিনি গান্ধী নামেও পরিচিত ছিলেন, তার বর্ণের নামটি।
৫.উমার মারভি।
উমার মারভি একটি বিখ্যাত এশিয়ান প্রেমের দোকান। উমর ও মারভি সিন্ধু পাকিস্তান উমরের (সৈয়দ হুসেন আলী শাহ ফজালানি), উমারকোটের রাজা, একজন নবজাতকের খোঁজে তার পছন্দ মতো কেউ খুঁজে পান না। । ফোগ (নূর মোহাম্মদ চার্লি) মারভি (নিগাত সুলতানা) এর অসাধারণ সৌন্দর্যের কথা উল্লেখ করেছেন, তিনি মালির একজন গ্রামের মেয়ে, যাকে তিনি ভালোবাসেন কিন্তু একজন সহকর্মীর সাথে যুক্ত হন।তথ্সূত্র- http://10formation.blogspot.com
copyright to Unknown world 2
No comments